৩৭। হাসিরাঁশি
নাম রেখেছি বাবল। রানী,
এক রত্তি মেয়ে
হাসিখুশি চাদের আলো
মুখটি আছে ছেয়ে ।
ফুটফুটে তাবু দাত ক-খানি
পুটপুটে তার ঠোট ।
মুখের মধ্যে কথাগুলি সব
উলোট পালোট ।
কচি কচি হাত ছু-খানি
কচি কচি মু,
মুখ নেড়ে কেড কথা ক্লে
হেসেই কুটি-কুটি ।
তাই তাই তাই তালি দিয়ে
হুলে ছলে নড়ে,
চুলগুলি সব কালো কালো।
মুখে এসে পড়ে ।
“চলি-চলি-_পা” পা”
টলি টলি যায়,
গরবিণী ভেসে ভেসে
আড়ে আডে চায় ॥
হাতটি তুলে চুড়ি ছ-গাছি
দেখায় ষাকে তাকে,
হাসির সঙ্গে নেচে নেচে
নোলক দোলে নাকে,
রাড। ছটি ঠোটের কাছে
মুক্তো আছে ফ’লে,
মায়ের চুমুখানি যেন
মুক্তে! হয়ে দোলে ।
আকা?শেতে চাদ দেখেছে
হু-হাত তুলে চায়,
মায়ের কোলে হলে হলে
ডাকে, আয় আয়।
চাদের আখি জুড়িয়ে গেল
তার মুখেতে চেয়ে,
চাদ ভাবে কোখেকে এল
চাদের মতো মেয়ে ।
কচি প্রাণের হাসিখানি
টাদের পানে ছোটে
চাঁদের মুখের হাসি আরো
বেশি ফুটে ওঠে ॥
এমন সাধের ডাক শুনে চাঁদ
কেমন ক’রে আছে,

 
			 
			 
			 
			